ভলিবল খেলার স্কোরারঃ ভলিবল খেলার আবিষ্কারক হিসেবে আমেরিকার নিউইয়র্কের উইলিয়াম জি মারগানের নাম সর্বজন স্বীকৃত। তিনি এ খেলার নাম দেন “মিনটোনেট”। ১৮৯৫ সালে এ খেলার উৎপত্তি। ১৮৯৭ সালে প্রথম পুস্তিকাকারে ভলিবল খেলার আইন-কানুন প্রকাশিত হয় ভলিবল তার জনপ্রিয়তা আমেরিকা ছড়িয়ে কানাডায় গিয়ে পৌঁছায়। ১৯২৩ সালে চোকাশ্লোভাকিয়ায় বিশ্বের প্রথম ভলিবল ফেডারেশন গঠিত হয় ।
Table of Contents
ভলিবল খেলার স্কোরার । ভলিবল খেলার তেইশ নম্বর আইন । খেলাধুলার আইন
আইনানুসারে খেলার যাবতীয় তথ্যাবলী তালিকাভুক্ত করার দায়িত্ব পালন করবেন স্কোরার।
১. অবস্থান
স্কোরার প্রথম রেফারির ঠিক বিপরীতে মুখোমুখি তার নির্দিষ্ট অবস্থানে বসবেন।
২. স্কোরারের ক্ষমতা
(ক) স্কোরার উভয় দলের টাইম আউট, পয়েন্ট ও খেলোয়াড় পরিবর্তন বিষয়গুলি নথির্ভুক্ত করবেন ।
(খ) তিনি আইনানুগ সময়-বিরতি (টাইম-আউট) স্কোরশীটে নথিভুক্ত ও নিয়ন্ত্রণ ভারতে দ্বিতীয় রেফারিকে সহযোগিতা করবেন। এবং তা প্রথম রেফারি ও উভয় দলের কোচকে এবং দর্শকদের জানাবেন।
(গ) খেলার বিরতিতে তিনি লাইন আপ অথবা সার্ভিস অর্ডার বিষয়ক যে কোন রুটি প্রথন রেফারির নজরে আনবেন।
৩. স্কোরারের দায়িত্ব
(ক) খেলা ও প্রতি সেট শুরুর আগে স্কোরার আইনানুগ সকল পরিসংখান ফোরশীটে লিখবেন এবং উভয় দলের অধিনায়ক ও কোচের স্বাক্ষর নেবেন।
উভয় দলের কাছ থেকে লাইন আপ শীট নিয়ে তো স্কোরশীটে লিখবেন।
যথা সময়ে লাইন আপ নিয়ে তা স্কোশীটে লিখবেন। যথা সময়ে লাইন আপ সংগ্রহ করতে না পারলে তা প্রথম রেফারিকে জানাবেন ।
প্রথম সার্ভিসের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত দলের লাইন আপ গোপন থাকবে।
(খ) খেলা চলাকালে দায়িত্ব
(১) উভয় দলের সংগৃহীত পয়েন্টের হিসাব রাখবেন এবং তা স্কোর বেছে দর্শকদের অবহিত করবেন।
(২) টাইম আউট ও খেলোয়াড় পরিবর্তনের হিসাব যথাযথ রাখবেন।
(৩) উভয় দলের সার্ভিং অর্ডার নিয়ন্ত্রণ করবেন।
(৪) অনুমোদিত বিরতিতে তিনি প্রথম রেফারিকে টাইম আউট ও খেলোয়াড পরিবর্তনের হিসাব জানাবেন।
(৫) খেলোয়াড়ের ঘুর্ণন চক্রে ত্রুটি এবং অননুমোদিত বিরতির অনুরোধ বিষয়ে রেফারিদেরকে জানাবেন ।
(৬) প্রতি সেটের শেষে এবং চূড়ান্ত সেটের প্রথম ৮ পয়েন্ট তিনি কোর্ট পরিবর্তনের নির্দেশ দেয়ার জন্য রেফারিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন।
আরও দেখুনঃ